৬ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ শনিবার | রাত ১১:১৭ মিনিট
ঋতু : গ্রীষ্মকাল | ১৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম :
যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে নতুনধারার গণস্বাক্ষর ও উঠান বৈঠক অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের মোনাজাতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা চেয়ে কাঁদলেন লাখো মানুষ মদনপুরে ছাত্র-  হত্যাকারী ওহিদের বাড়িতে নারায়ণগঞ্জ বিএনপি’র শীর্ষ নেতাদের মিলন মেলা ?  নিখোঁজের ৫ দিন পর সিরাজুল ইসলাম নামের ব্যক্তির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার  বিএনপির আড়ালে সক্রিয় আওয়ামী লীগ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা! বেইমানি করেছে সবাই, আল্লাহর সাহায্য চাইছে গাজাবাসী গাজায় গণহত্যা সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’ মার্চে আসা রেমিট্যান্সে ভাঙল সব রেকর্ড গাজাবাসীর সমর্থনে হরতালের ডাক সারজিসের ড. ইউনূস ও বিমসটেক- সম্মেলন দক্ষিণ এশিয়ার নতুন শক্তি বাংলাদেশ ভারত মহাসাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র……………. এমপি ঘোষণার দাবিতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন হিরো আলম প্রধান উপদেষ্টাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান তারেক রহমান র‌্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৬ মহাসড়কে অটোরিকশা উঠলেই ব্যবস্থা : জিএমপি কমিশনার গত একসপ্তাহে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৭০ শিশু নিহত… স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার শ্রদ্ধা রাজারবাগ পুলিশ স্মৃতিসৌধে………… গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে একাত্তরের চেতনা পুনরুজ্জীবিত হয়েছে : নাহিদ চট্টগ্রামে শিশু বলাৎকার, শিক্ষক আটক-এন সিটি নিউজ২৪.কম

রামপাল মৈত্রী বিদ্যুৎ প্রকল্প উদ্বোধন করলেন শেখ হাসিনা-মোদী

ncitynews24.com
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২ | আপডেট: মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২

খুলনার রামপালে মৈত্রী সুপার তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।পাশাপাশি রূপসা নদীর ওপর রেল সেতু এবং খুলনা-দর্শনা ও পার্বতীপুর-কাউনিয়া রেল সংযোগ প্রকল্পসহ আরও চারটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।

মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) নয়াদিল্লির ‘হায়দরাবাদ হাউস’ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ভার্চুয়ালি এ প্রকল্পগুলো উদ্বোধন করা হয়। বর্তমানে নয়াদিল্লি সফর করছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। সফরের দ্বিতীয় দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক ও একান্ত বৈঠক করেন। পরে দুই দেশের মধ্যে সাতটি সমঝোতা স্মারক সই হয়। একই সঙ্গে উদ্বোধন হয় প্রকল্পগুলো। এরপর যৌথ বিবৃতি দেন দুই প্রধানমন্ত্রী।বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। এখানে আমরা এমন কিছু সমঝোতা স্মারক করেছি, যাতে উভয় দেশের উন্নয়ন ও কল্যাণ হবে। এমন কিছু বিষয়ে আমরা মতৈক্যে পৌঁছেছি যা উভয় দেশের মানুষের জন্য কল্যাণকর। আমাদের প্রত্যাশা, শুধু বাংলাদেশ-ভারত নয়, দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ারও কল্যাণ হোক, সমৃদ্ধি হোক।বন্ধুপ্রতীম দেশের মধ্যে কিছু বিষয়ে বিরোধ থাকবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত নিজেদের মধ্যকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করেছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী দেশ ভারত। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘প্রতিবেশী কূটনীতির’ রোল মডেল।