৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ রবিবার | সকাল ১০:০৬ মিনিট
ঋতু : গ্রীষ্মকাল | ২০শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম :
যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে নতুনধারার গণস্বাক্ষর ও উঠান বৈঠক অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের মোনাজাতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা চেয়ে কাঁদলেন লাখো মানুষ মদনপুরে ছাত্র-  হত্যাকারী ওহিদের বাড়িতে নারায়ণগঞ্জ বিএনপি’র শীর্ষ নেতাদের মিলন মেলা ?  নিখোঁজের ৫ দিন পর সিরাজুল ইসলাম নামের ব্যক্তির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার  বিএনপির আড়ালে সক্রিয় আওয়ামী লীগ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা! বেইমানি করেছে সবাই, আল্লাহর সাহায্য চাইছে গাজাবাসী গাজায় গণহত্যা সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’ মার্চে আসা রেমিট্যান্সে ভাঙল সব রেকর্ড গাজাবাসীর সমর্থনে হরতালের ডাক সারজিসের ড. ইউনূস ও বিমসটেক- সম্মেলন দক্ষিণ এশিয়ার নতুন শক্তি বাংলাদেশ ভারত মহাসাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র……………. এমপি ঘোষণার দাবিতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন হিরো আলম প্রধান উপদেষ্টাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান তারেক রহমান র‌্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৬ মহাসড়কে অটোরিকশা উঠলেই ব্যবস্থা : জিএমপি কমিশনার গত একসপ্তাহে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৭০ শিশু নিহত… স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার শ্রদ্ধা রাজারবাগ পুলিশ স্মৃতিসৌধে………… গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে একাত্তরের চেতনা পুনরুজ্জীবিত হয়েছে : নাহিদ চট্টগ্রামে শিশু বলাৎকার, শিক্ষক আটক-এন সিটি নিউজ২৪.কম

বঙ্গবন্ধু ছিলেন রাশিয়ার সত্যিকারের বন্ধু: রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ncitynews24.com
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০২১ | আপডেট: শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০২১

রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ডি ল্যাভরভ  বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু ছিলেন রাশিয়ার সত্যিকারের বন্ধু। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন সাহসী যোদ্ধা, যিনি তার লক্ষ্যে অবিচল থেকে তা অর্জন করেছিলেন। তাকে সবসময়ই শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে রাশিয়ার জনগণ।’

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে পাঠানো ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেছেন। শুক্রবার বিকেলে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডের উৎসব মঞ্চে এ ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়।

ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার দুই মাসের মধ্যে মার্চ ১৯৭২-এ বঙ্গবন্ধু মস্কো সফর করেন। পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধার ওপর ভিত্তি করে সে সময় থেকেই দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি হয়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য রাশিয়া সবসময়ই রাজনৈতিক সমর্থন দিয়েছে। তিনি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং পরবর্তী সময়ের উল্লেখ করে বলেন, ১৯৭২ সালে চট্টগ্রাম বন্দরকে মাইনমুক্ত করার জন্য সোভিয়েত নৌবাহিনীর একটি দল পাঠানো হয়েছিল। বাংলাদেশ রাশিয়ার এই সমর্থনকে মনে রেখেছে, যা প্রশংসার যোগ্য।

তিনি গত পঞ্চাশ বছরে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করে বলেন, গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশ অনেক উন্নতি সাধন করেছে। বর্তমানে সময়ের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং দরিদ্রের সঙ্গে যুদ্ধে বাংলাদেশ সাফল্যের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। একইসঙ্গে বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষী বাহিনীর মাধ্যমে বাংলাদেশ শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে।

দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ রাশিয়ার অন্যতম বড় অর্থনৈতিক অংশীদার উল্লেখ করে তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে বর্তমানে প্রায় ২৪০ কোটি মার্কিন ডলারের বাণিজ্য রয়েছে। রাশিয়ার সহযোগিতায় বাংলাদেশে প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ চলছে। যা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এই প্রকল্পের কাজ ২০২৪ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে তিনি আশা করেন। সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার সম্পর্ক আরও বিস্তৃত হবে বলেও তিনি আশা করেন।