৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ রবিবার | ভোর ৫:৫২ মিনিট
ঋতু : গ্রীষ্মকাল | ২০শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম :
যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে নতুনধারার গণস্বাক্ষর ও উঠান বৈঠক অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের মোনাজাতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা চেয়ে কাঁদলেন লাখো মানুষ মদনপুরে ছাত্র-  হত্যাকারী ওহিদের বাড়িতে নারায়ণগঞ্জ বিএনপি’র শীর্ষ নেতাদের মিলন মেলা ?  নিখোঁজের ৫ দিন পর সিরাজুল ইসলাম নামের ব্যক্তির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার  বিএনপির আড়ালে সক্রিয় আওয়ামী লীগ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা! বেইমানি করেছে সবাই, আল্লাহর সাহায্য চাইছে গাজাবাসী গাজায় গণহত্যা সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’ মার্চে আসা রেমিট্যান্সে ভাঙল সব রেকর্ড গাজাবাসীর সমর্থনে হরতালের ডাক সারজিসের ড. ইউনূস ও বিমসটেক- সম্মেলন দক্ষিণ এশিয়ার নতুন শক্তি বাংলাদেশ ভারত মহাসাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র……………. এমপি ঘোষণার দাবিতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন হিরো আলম প্রধান উপদেষ্টাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান তারেক রহমান র‌্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৬ মহাসড়কে অটোরিকশা উঠলেই ব্যবস্থা : জিএমপি কমিশনার গত একসপ্তাহে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৭০ শিশু নিহত… স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার শ্রদ্ধা রাজারবাগ পুলিশ স্মৃতিসৌধে………… গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে একাত্তরের চেতনা পুনরুজ্জীবিত হয়েছে : নাহিদ চট্টগ্রামে শিশু বলাৎকার, শিক্ষক আটক-এন সিটি নিউজ২৪.কম

বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ বাতিল

ncitynews24.com
প্রকাশিত: রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২০ | আপডেট: রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২০

চলমান বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ না কমায় এবার বাতিল করা হল বিজয় দিবসের প্যারেড গ্রাউন্ডের কুচকাওয়াজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়ে অনুশাসন দিয়েছেন।  সম্প্রতি বিজয় দিবস উপলক্ষে হওয়া আন্তঃমন্ত্রণালয়ের দ্বিতীয় ভার্চুয়াল সভার কার্যপত্র থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

যেখানে বলা হয়, বিজয় দিবস সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয়ের প্রথম সভায় একটি বিস্তারিত কর্মসূচি প্রণয়ন করা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর কাছে কর্মসূচি উপস্থাপন করা হলে করোনাভাইরাসের ঝুঁকি থাকায় বড় ধরনের জনসমাগম হওয়ার কারণে জাতীয় কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান এ বছর রাখা সম্ভব নয় বলে তিনি সদয় অনুশাসন দিয়েছেন। তবে অন্যান্য কর্মসূচিগুলো সীমিত আকারে করার জন্য প্রয়োজনিয় নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের নির্দেশনা অনুযায়ী সবার সঙ্গে আলোচনা করে সীমিত আকারে একটি কর্মসূচি প্রণয়ন করার জন্য দ্বিতীয় সভা আহ্বান করা হয়। মুক্তিয্দ্ধু বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, এরার বিজয় দিবসে ১৬ ডিসেম্বর সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা ও দেশের সকল জেলা উপজেলায় ৩১ বার তোপধ্বনি হবে। সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রথমে রাষ্ট্রপতি ও পরে প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে উপস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্য, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এছাড়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতা স্তম্ভ ও ভূগর্ভস্থ জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্যভিত্তিক পোস্টার প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্বল্পসংখ্যক দর্শনার্থীকে সেখানে প্রবেশের সুযোগ দেয়া হবে।