বন্দরে এক বৃদ্ধা নারীর শেষ সম্বল কাফনের জমানো টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনায় এসআই শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের পরই সর্বত্রই তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। তবে এঘটনায় পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে বলে জানান সচেতন মহল। এদিকে, এ ঘটনায় দফায় দফায় তদন্ত করে সত্যতা পেয়েছেন বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ ফখরুউদ্দিন ভুইয়া ও সেকেন্ড অফিসার মোদাচ্ছের হোসেন। মঙ্গলবার ২৯ ডিসেম্বর দুপুরে দক্ষিণ কলাবাগ খালপাড় এলাকায় ইউসুফ মিয়ার স্ত্রী কমলা বেগম ও ছেলে শান্তর সাথে এলাকায় কথা বলে প্রথম দফায় তদন্ত করে এবং দ্বিতীয় দফায় বন্দর থানায় ডেকে এনে ঘটনার বিষয়টি জিঙ্গেসাবাদ করে টাকা নেয়ার ঘটনার সত্যতা পেয়েছে ওসি ফখরুউদ্দিন ভূইয়া। অপর দিকে, গত ৩ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বন্দরে দক্ষিণ কলাবাগ খালপাড় এলাকার ইউসুফ আলী মিয়ার বাসায় সাংবাদিক নামদারী দালালকে সাথে নিয়ে অভিযান চালায় দারোগা শহিদুল ইসলাম। এ ঘটনার বিষয় ২৯ ডিসেম্বর বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ ফখরুউদ্দিন ভুইয়া তদন্ত করতে গেলে এলাকাবাসী জড়ো হয় এবং বড় চুলওয়ালা নামধারী এক সাংবাদিকের নাম প্রকাক বলেন ভুক্তভোগীর পরিবার। কাফনের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনার বিষয় আড়াঁল করতে কতিপয় কিছু দালাল সাংবাদিকরা দারোগা শহিদুল ইসলামের পক্ষ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে মরিয়া হয়ে উঠে। এবং কাফনের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনায় দারোগা শহিদুল ইসলামের বক্তব্য নিয়ে ভিন্নমত প্রকাশ করেন। গত ৩ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে বৃদ্ধা নারীর জমানো কাফনের টাকা নেওয়ার ঘটনার বিষয় বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ ফখরুউদ্দিন ভুইয়া জানান, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক, তবে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে যতাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে গণমাধ্যমকে বলেন ।