৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ সোমবার | বিকাল ৫:৫৬ মিনিট
ঋতু : শীতকাল | ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং

শিরোনাম :
হিজবুল্লাহর আরেক নেতাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের সমবায় ব্যাংকের ১২ হাজার ভরি স্বর্ণের হদিস নেই ইলিশের কেজি ৭০০ টাকা নির্ধারণ চেয়ে আইনি নোটিশ সিটি করপোরেশন পরিচালনায় কমিটি, কাউন্সিলরের দায়িত্বে থাকবেন যিনি কর্মীদের উদ্দেশে শিবির সেক্রেটারির জরুরি বার্তা ‘শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি পূরণ করা হবে, আইন ভাঙলে ব্যবস্থা’ রেমিট্যান্স নিয়ে আবারও সুখবর চাঁদাবাজির অভিযোগে সেনা বাহিনীর হাতে সোনারগাঁও উপজেলা  বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আতাউর গ্রেপ্তার বন্দরে পরিবেশ দূষণের দায়ে ব্যাটারী কারখানা বন্ধের নোটিশ সড়ক যেন অপরাধীদের কবলে ! এ যেন মরন ফাঁদ!!  মদনপুর -মদনগঞ্জ সড়ক|| পুলিশী টহল বৃদ্ধির আশ্বাস ওসির… সাবেক এমপি শামীম ওসমানের স্নেহভাজনআলীর বিএনপি নেতা হওয়ার খায়েশ পূর্বাচলের অস্ত্র উদ্ধার মামলা৭ বছরেও অস্ত্রের উৎস মেলেনি জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল মধুপুরের আনারস মিরপুরে নয় কানপুরেই শেষ সাকিবের ক্যারিয়ার! অভিনেতা আলাউদ্দিন লাল মারা গেছেন পঞ্চগড়ে কুকুরের কামড়ে নার্সসহ আহত ১৪ দেশ ও জাতির কল্যাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. শফিকুর রহমান নির্বাচন কখন হবে সেটা রাজনৈতিক দলের সিদ্ধান্ত : জয়নুল ফারুক স্কুলে ভর্তিতে এ বছরও থাকছে লটারি শাসন পদ্ধতি শেখ হাসিনাকে দানব বানিয়েছে : জিএম কাদের

নিজের বাড়িতেই সবচেয়ে কম নিরাপদ নারীরা

ncitynews24
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ | আপডেট: বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

জাতিসংঘের একটি গবেষণা প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ২০১৭ সালে অর্ধেকেরও বেশি নারী খুন হয়েছেন তার নিজের পরিবারেরই কোনো সদস্যের হাতে। বর্তমানে নারীদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক নিজেদের বাড়িই।

জাতিসংঘের মাদক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক সংস্থা ‘ইউএনওডিসি’র ওই প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০১৭ সালে ৮৭ হাজার নারী হত্যার শিকার হয়েছেন। এর ৫৮ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৫০ হাজার হত্যাই সংগঠিত হয়েছে মৃত নারীদের পরিবারের কোনো সদস্যের দ্বারা।

২০১৭ সালে হত্যার শিকার নারীদের ৩০ হাজার খুন হয়েছেন তাদের সঙ্গী বা ভালোবাসার মানুষের হাতে। জাতিসংঘের তথ্য থেকে জানা গেছে, প্রতি ঘণ্টায় ছয়জন নারী নিজের পরিচিত মানুষের হাতে খুন হন।

শুধু নারী মৃত্যুর হার বা কারণই নয়, এই প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। পরিবারের ভেতরে নারী সব সময় পুরুষের তুলনায় কম ক্ষমতার অধিকারী হওয়ার কারণেই বেশি অত্যাচারিত হয়। এর কারণ হিসাবে প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে লিঙ্গবৈষম্যকে।

ওই প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, আমেরিকা ও আফ্রিকার দশেগুলোতে নারীরা সবচেয়ে বেশি সহিংসতার শিকার হন। পরিবারের সদস্যের হাতে নারীদের নিহত হবার সংখ্যাও এই দুই মহাদেশে সবচেয়ে বেশি।

নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতার প্রবণতা ইউরোপের দেশগুলোতে তুলনামূলক কম বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

জাতিসংঘের এই প্রতিবেদনে পরামর্শ হিসাবে বলা হয়েছে, উন্নত আইনব্যবস্থা, সামাজিক নীতি-বদল ও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির কথা। এসব ক্ষেত্রে আশানুরূপ ফলাফল পেতে হলে পুরুষদেরও উদ্যোগী হতে হবে।