স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, সরকারী কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ করোনার সম্মুখ যোদ্ধাদের মাঝে প্রথম পর্যায়ে ভ্যাকসিন দেয়া হবে।
পরবর্তীতে সাধারণ মানুষদের মধ্যে ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে। তবে এদের মধ্যে ৫৫ উর্দ্ধ বয়স্ক মানুষকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। ইতিমধ্যে ভ্যাকসিন দেয়ার জন্য ৪২ হাজার কর্মীকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনে বিশেষ অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসক এস এম ফেরদৌসের সঞ্চালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে পুলিশ সুপার রিফাত রহমান শামীম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মহীউদ্দীন, সিভিল সার্জন ডা: আনোয়ারুল আমিন আখন্দ, কর্ণেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ আক্তারুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, ডায়াবেটিস সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেলসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এসময় মন্ত্রী আরো বলেন, ভারত সরকারের কাছ থেকে আমরা ইতিমধ্যে ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন উপহার পেয়েছি। বর্তমানে আমাদের কাছে ৭০ লাখ ভ্যাকসিন রয়েছে। আমরা তিন কোটি ভ্যাকসিনের টাকা দিয়ে দিয়েছি। আমাদের হাতে এবং সামনে যে ভ্যাকসিন আসবে তাতে আমরা সাড়ে ৫ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দিতে পারব।